গবেষণায় সিপিয়া.
ডাঃ গিয়াস উদ্দীন
*** যেখানে সেখানে মলমূত্র ত্যাগ করে Mind; dirtiness; urinating and defecating everywhere, children: SEP(3) sil sulph
*** Mind; fear; sex, of opposite: sep
ডাঃ সাহেব আমাকে একটু ভালকরে দেখেন।একটা দিন আমার বসে থাকলে সংসার চলে না
*** Mind; fear; starvation, of: ars BRY(3) calc calc-i kali-m SEP(3) sulph
*** Mind; fear; stool; involuntary, of: aloe ozon PHOS(3) sep VERAT(4)
Weeps when telling symptoms, Indifferent to those loved best, Very sad, anxious toward evening; indolent. Averse to occupation, to Family, Dreads to be alone
*** প্রায়ই ঘুমের ভিতরে শুনি কে যেন আমাকে ডাকছে।এজন্য বাহিরে আসি,অথচ কাউকে পাইনা। Mind; delusions, calls; him, someone; sleep, during: sep
*** আর এই ভাবতে ভাবতে যখন ঘুমিয়ে পড়ি, তখন সপ্ন দেখি যে বাহিরে ভূত আছে, আমাকে ডাকছে Mind; dreams; ghosts, spectres; outside of window: sep
ভাই ফয়জুললাহ, আপনি লিখেছেন শাররীক লক্ষণ গুলো তেমনই কিছু সহায়ক লক্ষণ।ঠিকই তো।কিন্তু সেটা compulsory না।সহায়ক that means optional.।কিন্তু মানসিক লক্ষন নিঃসন্দেহে compulsory।যদি আমি এলোপ্যাথ হই তাহলে এলোমেলো ভাবে রোগীকে বুঝবো ক্ষতি নাই।কিন্তু যদি হোমিওপ্যাথ হই তাহলে এলোমেলোর সুযোগ নেই।সদৃশ্যবিধান মানতে হবেই।simi mono mini ......।।
আজকে উদাহরন দিলেন ডাঃ গিয়াসকে দিয়ে।দেখুন প্রোফাইল+মাথার টুপি+ডাক্তারী লেখা=ডাঃ গিয়াস নাও হতে পারে। ডাঃ গিয়াস হতে পারে adulterous, amorous, kleptomania, avarice,=ডাঃ গিয়াস etc ।এখন আপনিই বলেন প্রকৃত ডাঃ গিয়াস কে???
Option: 1
প্রোফাইল+মাথার টুপি+ডাক্তারী লেখা=ডাঃ গিয়াস
Option: 2
adulterous, amorous, kleptomania, avarice, benevolence=ডাঃ গিয়াস (Dr F M Masum-গুগল সার্সে যদি গিয়াস উদ্দীন নামে শুধু একজন হয়, তাহলে অবশ্যই আমি ওনাকেই গিয়াস উদ্দীন ভাববো। আর যদি অধিক হয় তখন আমাকে আনুসাঙ্গীক লক্ষণ দেখতে হবে।
তেমনি মানষিক লক্ষণ যদি কোন ঔষধের একক ও নির্দেশক লক্ষণ হয় তাহলে আমি মানষিক লক্ষণের উপর নির্ভর করে ঔষধ প্রয়োগ করবো। আর যদি একি লক্ষণ কয়েকটি ঔষধে থাকে তখন আমাকে সঠিক ঔষধ বের করার জন্য অন্যান্য লক্ষণ দেখতে হবে। মাহাত্না হ্যানিম্যান শুধু মানষিক লক্ষণ লিখে যান নি , তিনি মানষিক ও শাররীক দুটো লক্ষণই লিপিবদ্ধ করেছেন যাতে সঠিক ঔষধ প্রয়োগ করা যায়। মন এবং দেহ দুটোর সম্মিলিত রুপই হল মানব দেহ। রোগ শক্তি মনে আক্রমন করার পর দেহের বাহিরে লক্ষণ প্রকাশ করে। তাই হ্যানিমান দুটোপরিবর্তন লক্ষ করে তা লিপিবদ্ধ করেন। হ্যানিমান অল্প কিছু মেডিসিন ওয়েল প্রুফ করলেও তাঁর পরবর্তি তে অনেক ঔষধ আবিষ্কার হয়েছে, যেগুলো ভাল পরীক্ষার অভাবে Seভাবে মানষিক লক্ষণ বের করতে পারেনি, অধিকাংশই শারীরিক লক্ষণ। মাইন্ড মেথডে মানষিক লক্ষণকে গুরুত্ব দেয়া হলেও ক্লাসিকে আমরা মাহাত্না হ্যানিম্যানের চিন্তা অনুসারে দুটো দেখে ঔষধ সিলেকশানের চিন্তা করি। ভিন্ন ভিন্ন ডাক্তার ভিন্ন ভিন্ন নিয়মে ঔষধ সিলেকশন করে। যিনি যেখানে ঔষধ বের করার কৌশল রপ্ত করেছেন তিনি সে ভাবে ঔষধ সিলেকশন করেন। তাই দ্ন্ধ না করে আমরা সব মেথডই মাথায় রাখার চেষ্টা করি। অবশ্য দন্ধ নয় গিয়াস ভাই ইচ্ছা করেই খুচিয়ে খুচিয়ে কথা বাহির করার চেষ্টা করে।)
Good job
ReplyDelete